ইঙ্কস্ক্রিন ব্যাখ্যা করা হলো: কিভাবে ই-পেপার কাগজের কালির সৌন্দর্যকে পুনরায় তৈরি করে
E Ink screen explained: How e-paper replicates the elegance of ink on paper

ডিজিটাল যুগে, এমন একটি প্রযুক্তি রয়েছে যা কাগজের পাঠের অভিজ্ঞতাকে বিশ্বস্তভাবে অনুকরণ করে। এটি আমাদের কোলাহলপূর্ণ স্ক্রিনের জগতে একটি শান্ত পাঠের স্থান দেয়।
In the digital age, there's a tech that faithfully simulates the reading experience of paper. It gives us a serene reading spot amidst the noisy screen world.

সূর্যালোকের মধ্যে, ঐতিহ্যবাহী এলসিডি-র মতো কোনো প্রতিফলন নেই, এবং লেখাগুলো কাগজের উপর মুদ্রিত হওয়ার মতো স্পষ্ট। এটি একটি ইলেকট্রনিক কালি স্ক্রিন, একটি বিপ্লবী ডিসপ্লে প্রযুক্তি। সাধারণ স্ক্রিনের মতো যা আলো নির্গত করে, এটি কাগজের মতো পরিবেষ্টিত আলো প্রতিফলিত করে।
In the sun, there's no reflection like traditional LCDs, and the text is clear as if it's printed on paper. This is an electronic ink screen, a revolutionary display tech. Unlike regular screens that emit light, it reflects ambient light like paper.

ই-কালি হল তথ্য প্রদর্শনের জন্য একটি বিপ্লবী নতুন পদ্ধতি এবং প্রযুক্তি। ঐতিহ্যবাহী কালির মতোই, ই-কালি এবং এর সার্কিট যা এর রঙ পরিবর্তন করে তা বিভিন্ন পৃষ্ঠের উপর মুদ্রিত করা যেতে পারে, বাঁকা প্লাস্টিক, পলিয়েস্টার ফিল্ম, কাগজ থেকে কাপড় পর্যন্ত।
E-ink is a revolutionary new method and technology for information display. Similar to traditional ink, e-ink and the circuitry that changes its color can be printed onto various surfaces, ranging from curved plastic, polyester film, paper to cloth.

ঐতিহ্যবাহী কাগজের থেকে পার্থক্য হল: ইলেকট্রনিক কালি চালু হওয়ার সময় রঙ পরিবর্তন করে এবং পরিবর্তনশীল চিত্র প্রদর্শন করতে পারে, যেমন একটি ক্যালকুলেটর বা ফোনের স্ক্রিন।
The difference from traditional paper is that electronic ink changes color when powered on and can display changing images, just like a calculator or a phone screen.

ম্যাসাচুসেটসের কেমব্রিজে অবস্থিত ই-ইঙ্ক ইলেকট্রনিক কালি তৈরি ও বাণিজ্যিকীকরণ করেছে। 1997 সালে প্রতিষ্ঠিত, ই-ইঙ্ক এই প্রযুক্তিকে পরীক্ষাগার থেকে একটি ব্যবহারিক পণ্যে রূপান্তর করতে এমআইটি-র অগ্রণী কাজকে কাজে লাগিয়েছে।
E-Ink, based in Cambridge, Massachusetts, developed and commercialized electronic ink. Founded in 1997, E-Ink leveraged the pioneering work of MIT to transition this technology from the lab to a practical product.

নগ্ন চোখে, ই-কালি সাধারণ কালির মতো দেখায়, তবে ই-কালি তরলে লক্ষ লক্ষ ক্ষুদ্র মাইক্রোক্যাপসুল বিদ্যমান। প্রতিটি ক্যাপসুলের ভিতরে রয়েছে রঞ্জক এবং পিগমেন্ট চিপগুলির মিশ্রণ, এবং এই ক্ষুদ্র চিপগুলি একটি বৈদ্যুতিক চার্জ দ্বারা প্রভাবিত হতে পারে।
To the naked eye, e-ink looks like regular ink, but there are millions of tiny microcapsules suspended in the e-ink liquid. Inside each capsule is a mixture of dye and pigment chips, and these tiny chips can be influenced by an electric charge.

ইলেকট্রনিক কালির মাইক্রোক্যাপসুলগুলি বুঝতে, আপনি সেগুলিকে স্বচ্ছ প্লাস্টিকের জলের বেলুনের মতো ভাবতে পারেন। জলের বেলুনের ভিতরে কয়েক ডজন পিং-পং বল রয়েছে এবং বাতাসের পরিবর্তে, বেলুনটি রঙ্গিন জল দিয়ে পূর্ণ।
To understand the microcapsules of electronic ink, you can think of them like clear plastic water balloons. Inside the water balloon are dozens of ping-pong balls, and instead of air, the balloon is filled with pigmented water.

আপনি যদি উপর থেকে জলের পোলোটি দেখেন তবে আপনি তরলে অনেক সাদা পিং-পং বল দেখতে পারেন, যা জলের পোলোটিকে সাদা দেখায়। আপনি যদি এটিকে নিচ থেকে দেখেন তবে আপনি কেবল রঙ্গিন জল দেখতে পান, যা জলের পোলোটিকে কালো দেখায়।
If you look at the water polo from the top, you can see many white ping-pong balls suspended in the liquid, making the water polo appear white. If you look at it from the bottom, all you see is the pigmented water, making the water polo appear black.

এই হাজার হাজার জলের কণাগুলিকে একটি পাত্রে রাখুন এবং পিং-পং বলগুলিকে কণার উপরে এবং নীচে সরান। আপনি পাত্রের রঙ পরিবর্তন হতে দেখবেন। এটি মূলত কিভাবে ইলেকট্রনিক কালি কাজ করে।
Put these thousands of water droplets in a container and make the ping-pong balls move between the top and bottom of the droplets. You'll see the color of the container change. This is basically how electronic ink works.

আসলে, এই "জলের কণা" হল 100 মাইক্রোমিটার প্রস্থের মাইক্রোক্যাপসুল। প্রতি বর্গ ইঞ্চিতে, প্রায় 100,000 মাইক্রোক্যাপসুল রয়েছে। আপনি যদি একটি পৃষ্ঠায় ইলেকট্রনিক কালি প্রিন্ট করেন তবে একটি একক বাক্যে 30টির বেশি মাইক্রোক্যাপসুল থাকে।
Actually, these "water droplets" are microcapsules measuring 100 micrometers in width. On a square inch, there are roughly 100,000 microcapsules. If you print electronic ink on a page, a single sentence contains over 30 microcapsules.

একটি ই-পেপার ডিসপ্লের কার্যকারিতা হল মাইক্রোক্যাপসুলের নীচে বিভিন্ন ভোল্টেজ প্রয়োগ করা যা মাইক্রোক্যাপসুলের মধ্যে বিভিন্ন রঙের কণার অবস্থান নিয়ন্ত্রণ করে, যার ফলে প্রদর্শিত রঙে পরিবর্তন আসে।
The working principle of an e-paper display is to apply different voltages to the bottom of microcapsules to control the position of particles of different colors within the microcapsules, thus achieving changes in displayed colors.

চার্জযুক্ত কণাগুলি কালো এবং সাদা রঙে একটি তরল ক্যাপসুলে একটি বৈদ্যুতিক ক্ষেত্রের প্রভাবে উপরে এবং নীচে ভাসে, যা একটি ভিজ্যুয়াল প্রভাব তৈরি করে।
Charged particles in black and white colors float up and down in a liquid capsule under the influence of an electric field, creating a visual effect.

একটি চিত্র তৈরি হওয়ার পরে, রঙের কণাগুলি নড়াচড়া বন্ধ করে দেয় এবং পাওয়ার বন্ধ থাকলেও চিত্রটি অদৃশ্য হবে না। এটি ইলেকট্রনিক কালির দ্বি-স্থিতিশীল প্রভাব।
After forming an image, the color particles stop moving, and the image won't disappear even if the power is turned off. This is the bistable effect of electronic ink.

ই-কালি অন্যান্য ডিসপ্লে প্রযুক্তির থেকে আলাদা যে এটি কোনো অতিরিক্ত শক্তি খরচ না করেই কয়েক সপ্তাহ ধরে ছবি ধরে রাখতে পারে। ই-কালি দিয়ে তৈরি একটি ডিসপ্লে অতিরিক্ত পাওয়ার ইনপুট ছাড়াই কয়েক সপ্তাহ ধরে ছবি রাখতে পারে।
E-ink is different from other display technologies in that it can retain images for weeks without consuming any extra power. A display made with e-ink can keep images for weeks without requiring additional power input.

ই-কালি স্ক্রিনগুলি প্রধানত ছবি প্রদর্শনের জন্য পরিবেশ থেকে আসা আলোর উপর নির্ভর করে, যা কালি এবং কাগজের বৈশিষ্ট্যগুলির অনুকরণ করে। অন্যান্য ডিসপ্লে প্রযুক্তির তুলনায়, ই-কালি উন্নত প্রতিফলন এবং বৈসাদৃশ্য প্রদান করে।
E-ink screens primarily rely on reflecting ambient light from the environment to display images, mimicking the properties of ink and paper. Compared to other display technologies, e-ink boasts superior reflectivity and contrast.

উজ্জ্বল আলোতে, সরাসরি সূর্যালোক সহ, অন্যান্য ডিসপ্লে উপাদানগুলি কিছুটা বিবর্ণ এবং পড়তে কঠিন মনে হয়। বিপরীতে, ইলেকট্রনিক কালির উপর ভিত্তি করে তৈরি ডিসপ্লেগুলি সত্যিই দেখতে এবং পড়তে সহজ।
In bright light, including direct sunlight, other display materials feel a bit washed out and hard to read. In contrast, displays based on electronic ink are really easy to see and read.

যেহেতু ইলেকট্রনিক কালি নমনীয়, তাই এটি এমন জায়গায় ব্যবহার করা যেতে পারে যেখানে ঐতিহ্যবাহী ডিসপ্লে প্রযুক্তির জন্য কঠিন, শক্ত এবং সমতল পৃষ্ঠের প্রয়োজন হয়।
Because electronic ink is flexible, it can be used in places where traditional display technologies require rigid, hard, and flat surfaces.

ই-কালি কাগজে মুদ্রিত করা যেতে পারে, যা বই এবং খবরের কাগজের মতো একটি নমনীয় প্রদর্শনের প্রভাব তৈরি করে। এটি ফ্যাব্রিকের উপর বা ফোন এবং অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইসের মতো অ-সমতল, অনিয়মিত পৃষ্ঠের উপরও মুদ্রিত করা যেতে পারে।
E-ink can be printed onto paper, creating a flexible display effect similar to books and newspapers. It can also be printed onto fabric, or onto non-flat, irregular surfaces like phones and other electronic devices.

যখন ই-কালি প্রযুক্তি রঙিন পর্যায়ে বিকশিত হয়েছিল, তখন দুটি প্রধান প্রযুক্তিগত পথ তৈরি হয়েছিল।
When e-ink technology evolved to the color stage, two main technical paths emerged.

সিএফএ প্রযুক্তি ব্যবহার করে রঙিন কালি স্ক্রিনটি ঐতিহ্যবাহী ধূসর-স্কেল কালি স্ক্রিনের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে, যার সাথে একটি কালার ফিল্টার অ্যারে (সিএফএ) স্তর যুক্ত করা হয়েছে।
The color ink screen using CFA technology is based on the traditional grayscale ink screen, with the addition of a color filter array (CFA) layer.

ধূসর-স্কেল কালি স্ক্রিনের মতোই, পিক্সেল পয়েন্টের উজ্জ্বলতা নিয়ন্ত্রণ করতে কালো, সাদা এবং ধূসরের মতো বিভিন্ন অবস্থা তৈরি করতে এটি পিক্সেলগুলি সামঞ্জস্য করতে হবে।
Just like grayscale ink screens, it needs to adjust pixels to produce different states like black, white, and gray, to control the brightness of pixel points.

সিএফএ ব্যবহার করে কালি স্ক্রিন কন্ট্রোল পদ্ধতি ধূসর-স্কেল কালি স্ক্রিনের মতোই, যা সহজ নিয়ন্ত্রণ এবং দ্রুত রিফ্রেশ করার সুবিধা প্রদান করে। যাইহোক, সিএফএ অন্তর্ভুক্তির ফলে উল্লেখযোগ্য আলো হ্রাস হতে পারে।
The ink screen control method using CFA is similar to that of grayscale ink screens, offering advantages like simple control and fast refresh times. However, the inclusion of CFA can lead to significant light decay.

রঙ অর্জনের আরেকটি উপায় হল রঙিন কালি কণা ব্যবহার করা। উদাহরণস্বরূপ, সিএমওয়াইডব্লিউ ব্যবহার করা, যার অর্থ সায়ান, ম্যাজেন্টা, হলুদ এবং সাদা কণা।
Another way to achieve color is by using colored ink particles. For instance, using CMYW, which stands for cyan, magenta, yellow, and white particles.

বিভিন্ন ভোল্টেজ প্রয়োগ করে চারটি রঙের কণার অবস্থান নিয়ন্ত্রণ করে, রঙ মিশ্রণ অর্জন করা হয়। সিএফএ-ভিত্তিক কালি স্ক্রিনের তুলনায়, এই কণা মিশ্রণ পদ্ধতি উচ্চতর রেজোলিউশন এবং রঙের স্যাচুরেশন প্রদান করে।
By applying different voltages to control the position of four-color particles, color mixing is achieved. Compared to CFA-based ink screens, this particle mixing method offers higher resolution and color saturation.

একটি প্রযুক্তিগত দৃষ্টিকোণ থেকে, ই-কালি ডিসপ্লেগুলি প্রধানত দুটি বিভাগে বিভক্ত: মাইক্রোক্যাপসুল এবং মাইক্রোকাপ ইলেক্ট্রোফোরেটিক ডিসপ্লে প্রযুক্তি।
From a technical standpoint, e-ink displays mainly fall into two categories: microcapsule and microcup electrophoretic display technologies.

মাইক্রোক্যাপসুল ই-কালি হল প্রথম বাণিজ্যিকীকৃত প্রযুক্তিগুলির মধ্যে একটি, যা ই ইঙ্ক দ্বারা তৈরি করা হয়েছে।
Microcapsule e-ink is one of the earliest commercialized technologies, developed by E Ink.

তাদের রঙ প্রদর্শনের ক্ষমতাগুলির উপর ভিত্তি করে, ইলেকট্রনিক কালি স্ক্রিনগুলিকে নিম্নলিখিত হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা যেতে পারে:
Based on their color display capabilities, electronic ink screens can be categorized as follows:

• কালো এবং সাদা কালি স্ক্রিন: সবচেয়ে মৌলিক এবং সাধারণ প্রকার, প্রধানত কালো এবং সাদা রঙ প্রদর্শন করে
  Black and white ink screen: The most basic and common type, mainly displaying black and white colors
• ট্রাইকালার কালি স্ক্রিন: কালো এবং সাদা বেসে লাল বা অন্যান্য রঙ যোগ করে
  Tricolor ink screen: Adds red or other colors to the black and white base
• ফোর-কালার কালি স্ক্রিন: যেমন ই ইঙ্ক স্পেকট্রা 3100, হলুদ কণা যোগ করা হয়েছে
  Four-color ink screen: like the E Ink Spectra 3100, with added yellow particles
• ফুল-কালার কালি স্ক্রিন: যেমন ই ইঙ্ক ক্যালিডো 3 (সিএফএ-এর উপর ভিত্তি করে) এবং ই ইঙ্ক গ্যালারি (কণা মিশ্রণের উপর ভিত্তি করে)
  Full-color ink screen: such as E Ink Kaleido 3 (based on CFA) and E Ink Gallery (based on particle blending)

অ্যাপ্লিকেশন এলাকার ক্ষেত্রে, কালি স্ক্রিন ইতিমধ্যে একটি বৈচিত্র্যপূর্ণ পণ্য পোর্টফোলিও তৈরি করেছে:
In terms of application areas, the ink screen has already formed a diversified product portfolio:

• ই-রিডার, যেমন কিন্ডল এবং বুক্স, কালি স্ক্রিনের সবচেয়ে ক্লাসিক অ্যাপ্লিকেশন
  E-readers, like Kindle and BOOX, are the most classic applications of ink screens
• ইলেকট্রনিক মূল্য ট্যাগ: খুচরা খাতে দ্রুত প্রসারিত হচ্ছে, অফিস ওয়ার্ক, ম্যানুফ্যাকচারিং, স্বাস্থ্যসেবা এবং ফাইনান্সের মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রে সম্ভাব্য অ্যাপ্লিকেশন সহ
  Electronic price tags: rapidly expanding in the retail sector, with potential applications in various fields such as office work, manufacturing, healthcare, and finance
• পাবলিক ডিসপ্লে, যেমন বাস স্টপ সাইন, যা শক্তি-সাশ্রয়ী এবং পরিবেশ-বান্ধব হওয়ার সাথে সাথে সূর্যের আলোতেও স্পষ্টভাবে দেখাতে সক্ষম হবে
  Public displays, like bus stop signs, should be able to show clearly in sunlight while being energy-efficient and eco-friendly
• ভোক্তা ইলেকট্রনিক্স: ট্যাবলেট, ডিসপ্লে এবং পরিধানযোগ্য জিনিসের মতো একাধিক ডিভাইসে প্রবেশ করা শুরু করেছে
  Consumer electronics: Starting to penetrate multiple devices like tablets, displays, and wearables
• ইনোভেশন ইন্টিগ্রেশন: ASUS-এর প্রজেক্ট ডালি কনসেপ্ট পিসি-কে উদাহরণ হিসেবে নিন, যেখানে একটি কালার ইঙ্ক স্ক্রিন ল্যাপটপের এ-সাইডে একত্রিত করা হয়েছে একটি ব্যক্তিগতকৃত লুকের জন্য
  Innovative integration: Take ASUS's Project Dali concept PC as an example, where a color ink screen is integrated onto the A-side of the laptop for a personalized look

ই-কালি স্ক্রিনের অসংখ্য সুবিধা থাকা সত্ত্বেও, এটি কিছু চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়:
Despite the numerous advantages of e-ink screens, they also face some challenges:

• ধীর রিফ্রেশ রেট: প্রতিক্রিয়া সময় ধীর, যা গতিশীল চিত্রের জন্য উপযুক্ত নয়। স্ক্রোলিং বা পৃষ্ঠা রিফ্রেশ করার সময় একটি বিলম্ব হয়
  Slow refresh rate: The response time is sluggish, making it unsuitable for dynamic images. There's a delay when scrolling or refreshing the page
• উচ্চ খরচ: আপস্ট্রিম সাপ্লাই চেইন কাঠামো তুলনামূলকভাবে একঘেয়ে, যা শেষ নির্মাতাদের দর কষাকষির ক্ষমতাকে মারাত্মকভাবে সীমিত করে
  High costs: The upstream supply chain structure is relatively monotonous, which severely limits the bargaining power of end manufacturers
• রঙ প্রযুক্তি এখনও নিখুঁত নয়: কালার ইঙ্ক স্ক্রিনের জন্য রঙ উপস্থাপনা এবং রিফ্রেশ গতিতে এখনও উন্নতির সুযোগ রয়েছে
  Color technology is not yet perfected: there's still room for improvement in color representation and refresh speed for color ink screens

এটি সত্ত্বেও, ই-কালি স্ক্রিনগুলি এখনও বিকশিত হচ্ছে। লো-টো টেকনোলজির তথ্য অনুসারে, ই-পেপার ট্যাবলেটগুলির বিশ্বব্যাপী চালান 12.54 মিলিয়ন ইউনিট, যার অভ্যন্তরীণ বিক্রয় 1.23 মিলিয়ন ইউনিটে পৌঁছেছে।
Despite this, e-ink screens are still evolving. According to data from LoTo Technology, global shipments of e-paper tablets reached 12.54 million units, with domestic sales reaching 1.23 million units.

কালার ইঙ্ক স্ক্রিনের বাজারের অংশীদারিত্ব 2.7% থেকে 8.6%-এ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা শক্তিশালী বৃদ্ধির গতি নির্দেশ করে।
The market share of color ink screens has surged from 2.7% to 8.6%, indicating robust growth momentum.

1997 সালে ই ইঙ্ক প্রতিষ্ঠার পর থেকে, ই-ইঙ্ক ইলেকট্রনিক কালি ডিসপ্লের বিকাশে একটি অনন্য পথ তৈরি করেছে। খুচরা দোকানে ব্যবহৃত এর প্রাথমিক বৃহৎ আকারের ইমিডিয়া ডিসপ্লে থেকে শুরু করে এখনকার সর্বব্যাপী ইলেকট্রনিক রিডার এবং মূল্য ট্যাগ পর্যন্ত, কোম্পানিটি ইলেকট্রনিক কালি প্রযুক্তির সাথে যা সম্ভব তার সীমা ক্রমাগত ঠেলে দিয়েছে।
Since its inception in 1997, E Ink has forged a unique path in the development of electronic ink displays. From its early large-scale Immedia displays used in retail stores to the now-ubiquitous electronic readers and price tags, the company has consistently pushed the boundaries of what's possible with electronic ink technology.

ভবিষ্যতে, যেহেতু কালার প্রযুক্তি পরিপক্ক হচ্ছে এবং খরচ কমছে, আমরা এটিকে আরও অপ্রত্যাশিত স্থানে দেখতে পারি - সম্ভবত ওয়ালপেপার যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্যাটার্ন পরিবর্তন করে, অথবা সম্ভবত এমন পোশাক যা রঙ পরিবর্তন করতে পারে।
In the future, as color technology matures and costs come down, we might see it popping up in more unexpected places - maybe in wallpaper that changes patterns automatically, or maybe in clothes that can change colors.

ই-কালি স্ক্রিন কাগজের প্রতিস্থাপন করার লক্ষ্য রাখে না; পরিবর্তে, তারা ডিজিটাল জগত এবং কাগজের মধ্যে একটি সুরেলা সহাবস্থান তৈরি করে। এই কোলাহলপূর্ণ যুগে সম্ভবত এটিই সবচেয়ে মূল্যবান।